Download Chereads APP
Chereads App StoreGoogle Play
Chereads

Subhash Chandra Bose (a forgotten hero)

Utpal_Sengupta
--
chs / week
--
NOT RATINGS
12k
Views
VIEW MORE

Chapter 1 - নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বোস

আমার নাম দেবজ্যোতি সেনগুপ্ত। তৎকালীন সময়ে আমি একজন আগারওর পররুয়া। আমার বিদ্যালযর নাম কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় ফর্ত্বিলিয়াম।

আমি সুভাষ চন্দ্র বসে এর জীবনী লিখতে ও জানতে পেরে খুবই উৎসুখ এবং উল্লাসিত হয়েপরেছি। তাই আমি তার জীবনী কে লেখার সিদ্ধান্ত নি। আমি অনুরোধ করবো আমার দেশের মানুষকে যে এই জীবনী পরে নিজের জীবনেও এমনি ব্যাক্তিত্ব তৈরি করতে।

নেতাজির জীবনী আমাকে উন্মুটো করেছে, তার জীবনী আমকে দেশের ব্যাপারে ভাবতে ও জানতে উৎসাহিত করেছে।

আজকাল দুনিয়া গঠন এমনি তৈরি হচ্ছে যে, আজকের সমাজ খুব তাড়াতাড়ি খারাপকাজের সঙ্গে জড়িয়ে যাচ্ছে, নিজের শিরদাঁড়া বাঁকিয়ে নিজের মাথাকে দুরসং অর্থবা দুরকাজের সামনে নইয়ে দিচ্ছে। এর কারণ মানুষের কোনো ড্রিরজেধ, নিহ্যোয়াদর্শ অথবা ড্রিরাউদ্দেশু ন থাকা হতে পারে। কিন্তু নেতাজির সুভাষ এমনি ব্যাক্তিত্ব যে কোনো দিনও কারোর সামনে মাথা নয়ান্নি, উনি নিজের আদর্শ কে মেনে চলতেন। তাই বদায় জালিয়ান্বল্লাহ বাঘ কান্দে নিজের আদর্শ কে মেনে চলে ইংল্যান্ড যাওয়া তে না করেছিলেন। কিন্তু বাবার অসুস্থ্যতা, তার সিদ্ধান্তে বাবার আমথ দেওয়া ও বাবার দরজা বন্ধ করে নিষ্টবততার জন্যই বোধয় তাকে সেইদিন একপ্রকার বাধ্যতামূলক ইংল্যান্ডে পারি দিতে হইসিল। উনি বলতেন যে আমি কোনো দিনও ব্রিটিশ সরকারের সামনে মাথা নত করবো না কিন্তু আমার মাথা প্রত্যেক দিনের শুরু ও শেষ আমার দেশের মাটি সামনে আমার মাথা বার বর নত হয়ে, যত দিন্না আমার দেশ স্বাধীন হচ্ছে, তত দিন বধায় এই মাথা উঠবে না। মানুষ আজ ভুলে গাছে তাকে, তার অব্বদান কে, আজ মানুষ তার জন্ম দিনে তাকে ফুল ও মালা পড়িয়া, তার জন্মদিনে ফাংশন ইত্যাদি করে দিন তাকে উদযাপন করে। খুব কম লোকই আমি দেখেছি নেতাজির পোষ্টের অথবা মূর্তির সামনে দাড়িয়ে একটা স্যালুট জানতে। আজ তার সারাজীবনের পরিশ্রম আর আত্মত্যাগী মনোভাবই বধার দেশ কে স্বাধীনতার মুখ দেখেছে। আমার মতে তাকে ত ভগবানের আসনে বসানো উচ্ছিত।

ধন্যবাদ বন্ধুরা,

যাই হিন্ড!!

তো কাহিনী শুরু করা যাক, সময়ে ছিল খুবই পুরনো এবং বয়ানাক, ভারত মহাদেশের রাজধানী তখন কলিকাতা। চলছে তখন ইংরেজদের শাসন আর তার বিরুদ্ধে দেশজুড়ে "সদেশিদের" প্রতিবাদ। তখনকার দিনে ভারতীয় মানুষেরা সাদেশিদের থেকে ভিত হতেন এটা জানার পরেও কি তারা দেশের জন্য নিজেকে উজাড় করেছে।

সেইসময়ে, কলিকাতা থেকে দূরে অরিসার কাটাক সহরে ২৩ জনুয়ারি ১৯৮৭ সালে জন্মনেন সুভাষ চন্দ্র বোস। তৎকালীন দিনে সহরের মস্তবড় নাম করা উকীল জনকী নাথ বসের নবম সন্তান (পুত্র) ছিলেন সুভাষ। জানোকি বাবুর নটি পুত্র ছিল আর চারটি পূত্রী। সুভাষ বাবুর মায়ের নাম ছিল প্রভাবতী দেবী।

সুভাষ বাবুর বাল্যকাল থেকেই দেশের ও চারিপাশ এর আবহা এমনি ছিল যে সুভাষ বাবু যখন স্কুলে যেতেন তখন মায়ের থেকে দুই - চার আনা চাইতেন চিড়ে বাদাম অথবা মিষ্টিজাতীয় লোজেন্স কেনবার জন্য আর সেটা কোনো গরীব মানুষ কে দিয়া দিতেন।

সুভাষ বাবুর মা এইসব কাণ্ডের জন্য চিন্তিত থাকতেন।

নেতাজির মাজদাদা সারাত চন্দ্র বোস তখন উকিলের প্র্যাকটিস এ যেতেন। তারও দেশের প্রতি খুবই তান ছিল। তাই তিনি তার চেনা পরিচিত সদেশীদের কিছু ন কিছু নিজের হাতখরচ থেকেই সাহায্য করতেন।