তখন খুব গরম। আর মেয়েটি দেখা মাত্রই আমার সর্বাঙ্গ যজ্ঞের অগ্নির মতো প্রজ্জ্বলিত। আর মনের অন্তরালে পুঞ্জীভূত হতে লাগলো কামনার মেঘ। মেয়েটির যৌনাক্ত আবেদন আমার মনের শুষ্ক মরুদ্যানে এক পলশা বৃষ্টির আগাম বার্তা নিয়ে এসেছে। মনের মরুদ্যানের অতল গভীরে ঝোড়ো হাওয়া বইছে আর আমার তৃষ্ণার্ত চোখ অবাধে বিচরণ করছে সদ্য আসা সপ্তাদশীর কন্যার সর্বাঙ্গে, বিশেষত যৌনাঙ্গে।
জোজো ! বাবার ডাকে আমার মোহ ভঙ্গ হল।
আজ থেকে বর্ষা তোমার বোন। দুজনে মিলে মিশে থাকবে। ঝগড়া মারামারি একদম করবে না। বোনকে কষ্ট দেবে না, ভালোবাসবে।
আমি সজোরে বললাম - হ্যাঁ! বাবা। আমি বোনকে খুব ভালো বাসব, কোনো কষ্ট দেবো না।
এই শুনে বাবা আর সদ্য ঘোষিত বোনের মা আহ্লাদে আহ্লাদিত।
আসলে আমার মা গত হয়েছেন গত বছরে। আর বাবা ও ঐ মহিলা ছমাস লিভ টুগেদার থাকার পর আজ থেকে আইনত স্বামী- স্ত্রী।
বাবার মুখেই শুনেছিলাম মহিলার স্বামী বিদেশে সন্ত্রাসীবাদীদের গুলিতে নিহত হয়েছেন। সেই থেকে যৌবনবতী রমণীর কমলালোচন চক্ষু আর পরিপক্ব যোনি অবিরাম ক্রন্দন করছে দিবা রাত্রি যৌনাক্ত সোহাগের জন্য। আর বাবা ওই মহিলার যৌন ক্ষুধা নিবারণ করেছেন কামদন্ড দিয়ে। বাবার প্রেম সোহাগের সাগরে ভুলে গেছেন স্বামী হারানোর শোক, সতী হয়েছেন বাবার কামকুন্ডে আত্মহূতি দিয়ে।
ভদ্র মহিলাও কম সুন্দরী নন। নামেও ঊর্বশী, কামকলাতেও উর্বশী। যেন স্বর্গ থেকে নেমে এসেছেন মনমোহনী উর্বশী বুক ভরা ভালোবাসা আর ভরাট পাছা নিয়ে নৃত্য পরিবেশন করতে। বাবার মোবাইল আনলক করে উর্বশী রানীর উলঙ্গ নৃত্য আর কামকেলী দেখে আমি বিছানায় মাস খানেক ভৌগোলিক মানচিত্র এঁকে ফেলেছি চোখ বুজে। আর বাবা আমার একাই শত অসুরের ন্যায় উর্বশীর গূদ মন্থন করে নি:সৃত অত্যন্ত মধুর অমৃত পান করছেন।